রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ খ্রীষ্টাব্দ | ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ



Sex Cams

                    চাইলে বিজ্ঞাপন দিতে পারেন

হবিগঞ্জে আ’লীগ-বিএনপি-গণফোরামসহ ১২ প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল
ডেস্ক রিপোর্ট

ডেস্ক রিপোর্ট



বিজ্ঞাপন

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে হবিগঞ্জের ৪টি আসনে ৩৮ জন প্রার্থী মধ্যে আওয়ামী লীগের সাবেক অর্থমন্ত্রী মরহুম শাহ এ এম এস কিবরিয়ার ছেলে গণফোরামের প্রার্থী ড. রেজা কিবরিয়া ও আওয়ামী লীগ দলীয় বর্তমান সংরক্ষিত আসনের এমপি কেয়া চৌধুরীরসহ ১২ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।

রোববার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত যাচাই-বাচাই শেষে হবিগঞ্জ জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মাহমুদুল কবীর মুরাদ তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেন।

বাতিল হওয়া প্রার্থীরা হলেন— হবিগঞ্জ-১ (নবীগঞ্জ-বাহুবল) আসনে ঋণ খেলাপির অভিযোগে গণফোরামের ড. রেজা কিবরিয়া, স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট আমাতুল কিবরিয়া, হলফনামায় স্বাক্ষর না থাকার কারণে আওয়ামী লীগ দলীয় বর্তমান সংরক্ষিত আসনের এমপি কেয়া চৌধুরীর এবং হলফনামায় মামলা সংক্রান্ত তথ্য গোপন রাখার কারণে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রিন্সিপাল মাওলানা আবু হানিফা আহমদ হোসেনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।

এছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক মো. আব্দুল হান্নান, ইসলামিক ফ্রন্টের মুফতি বদরুর রেজা সেলিম ও বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের হাফেজ জুবায়ের আহমদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়।

হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আসনে হলফনামায় স্বাক্ষর না থাকার বিএনপি প্রার্থী মো. জাকির হোসেনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়।

হবিগঞ্জ-৩ (হবিগঞ্জ সদর-লাখাই-শায়েস্তাগঞ্জ) আসনে দলীয় প্রার্থীতার চিঠি না থাকার কারনে ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) মো. আব্দুল কাদিরের এবং হলফনামায় স্বাক্ষর না থাকার কারণে স্বতন্ত্র প্রার্থী মাওলানা আতাউর রহমানের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।

হবিগঞ্জ-৪ (মাধবপুর-চুনারুঘাট) আসনে হলফনামায় স্বাক্ষর না থাকায় ইসলামিক ফ্রন্টের মুফতি এম.এ মমিন, হলফনামায় মামলা সংক্রান্ত তথ্য গোপনের কারণে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আনছারুল হক, হলফনামায় স্বাক্ষর না থাকার কারণে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মাওলানা সোলায়মান খান রব্বানীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়।

প্রসঙ্গত, পুনঃতফসিল অনুযায়ী মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ছিলো ২৮ নভেম্বর বুধবার। মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ছিলো গত ২ ডিসেম্বর রোববার। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা যাবে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রতীক বরাদ্দ ১০ ডিসেম্বর। আর ভোটগ্রহণ ৩০ ডিসেম্বর।