শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ খ্রীষ্টাব্দ | ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ



Sex Cams

                    চাইলে বিজ্ঞাপন দিতে পারেন

বিজয়ের মাসে আরেকটি বিজয় চান ড. মোমেন
নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক



বিজ্ঞাপন

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেট-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনিত প্রার্থী ড. একে আব্দুল মোমেন বিজয়ের মাসে আরেকটি বিজয় চান বলে জানিয়েছেন। ২৫ ডিসেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে সিলেট নগরীর রংমহল পয়েন্ট থেকে শুরু করে বন্দরবাজার, মহাজন পট্টি, কালিঘাট, লালদিঘীরপাড়সহ আশপাশ এলাকায় গণসংযোগকালে সংক্ষিপ্ত পথসভায় তিনি একথা জানান।

এ সময় তিনি বলেন, গত ১০ বছরে আওয়ামী লীগ প্রমাণ করেছে এই দেশকে কেবল তারাই বদলাতে পারে। কারণ এই দলের নেতৃত্ব দেশ স্বাধীন হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে এই এদেশের মানুষ এ সংগ্রামে মিলিত হয়েছে। এ দেশের জন্য বঙ্গবন্ধুর পুরো পরিবার প্রাণ দিয়েছেন। ভাগ্যক্রমে দেশের বাইরে থাকায় বেঁচে যান এই দেশকে বদলানোর কারিগর বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা।

একটা প্রবাদ আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, রাখে আল্লাহ মারে কে! আল্লাহ শেখ হাসিনার হাতে এ দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতির কল্যাণ নিহিত রেখেছিলেন। তাই বাংলাদেশ আজ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার দিকে অনেকদূর অগ্রসরমান। এই অগ্রযাত্রায় দেশকে ভালোবেসে সবাইকে শরিক হতে হবে। বঙ্গ কন্যা শেখ হাসিনা আরো একবার ক্ষমতায় এলে পুরোপুরি বদলে যাবে এদেশ। আমরা উন্নত দেশের সাথে উন্নত জীবন পাবো। এই সুযোগ আমরা মিস করলে আবার পিছিয়ে যাবো। এমন ভুল এ দেশের মানুষ নিশ্চয়ই করবে না। বিজয়ের মাসে আরেকটি বিজয় এনে দিতে তিনি আগামী ৩০ ডিসেম্বর বিপুল ভোটে নৌকাকে বিজয়ী করতে সবার প্রতি আহ্বান জানান।

এর আগে তিনি লাক্কাতুরা ও সিলেট নগরীর নয়াসড়কস্থ প্রেস ব্রিটারিয়ান চার্চ এ খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিনের অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, কেন্দ্রীয় সদস্য ও সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বদর উদ্দিন আহমদ কামরান, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সাবেক এমপি শফিকুর রহমান চৌধুরী, মহানগর সাধারণ সম্পাদক আসাদ উদ্দিন আহমদ, সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালিক, ফয়জুল আনোয়ার আলোয়ার, বিজিত চৌধুরী, রণজিৎ সরকার, তপন মিত্র, জুবের খান, আরমান আহমদ শিপলু, মুশফিক জায়গীরদার, আব্দুল বাছিত রুম্মান প্রমুখ।